ঢাকা ১১:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

৭২ ঘন্টার মধ্যে হেমায়েতপুরের চাঞ্চল্যকর সাইদার হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন, ৬ খুনি গ্রেফতার

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৫:৫৯:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / 162
হেমায়েতপুরের চাঞ্চল্যকর সাইদার হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও ৬ আসামী গ্রেফতারের পর পাবনা পুলিশ সুপারের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পরবর্তী ছবি।

স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৫:৫৯ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২২

৭২ ঘন্টার মধ্যে হেমায়েতপুরের চাঞ্চল্যকর সাইদার হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন এবং কিলিং মিশনে সরাসরি অংশগ্রহণকারী ৬ জন দূর্ধর্ষ আসামী বিদেশী পিস্তল, চাকু ও অন্যান্য আলামত সহ গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ দুপুরে ‘জেলা পুলিশ পাবনা’র ফেসবুক আইডিতে প্রেসরিলিজ আকারে পোস্টকৃত স্ট্যাটাসে এব্যাপারে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।

আলোচিত ব্যবসায়ী ও পাবনা পৌর আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য সাইদুর রহমান ওরফে সায়দার মালিথা (৫৫), পিতা-মৃত- হারান মালিথা, সাং-প্রতাপপুর, থানা ও জেলা-পাবনা গত ৯ সেপ্টেম্বর দুপুর আনুমানিক ০১.০৫ টায় প্রকাশ্য দিবালোকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে পাবনা থানাধীন চর বাঙ্গাবাড়িয়া গ্রামস্থ বাঁধের চার রাস্তার মোড়ে জনৈক হেলাল-এর চায়ের দোকানের সামনে রাস্তার ওপর গুলি ও ছুরিকাঘাতে নিহত হন। এ সংক্রান্তে পাবনা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা রজু হয় (মামলা নং-২০, তাং-৯/৯/২২, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড)।

এঘটনার প্রেক্ষিতে পাবনার পুলিশ সুপার মোঃ আকবর আলী মুনসীর নির্দেশক্রমে হত্যাকান্ডের মুল রহস্য উদঘাটনের লক্ষ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) মোঃ মাসুদ আলম এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ রোকনুজ্জামানের নেতৃত্বে এসআই (নিরস্ত্র) অসিত কুমার বসাক, ডিবি পাবনা এবং সদর থানা পুলিশ হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটন, কিলিং মিশনে অংশগ্রহণকারী আসামীদের গ্রেফতারের জন্য যৌথ আভিযানে নামেন। আভিযানিক দল আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে কক্সবাজার, ঢাকা, সিরাজগঞ্জ এবং পাবনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে কিলিং মিশনে অংশগ্রহণকারী ৬ জন দূর্ধর্ষ আসামীকে গ্রেফতারে সক্ষম হন।

আসামীরা হচ্ছেন:
১) আনোয়ার আহম্মেদ স্বপন(৪২), পিতা মোঃ আশরাফ উদ্দিন, গ্রাম-গাফুরিয়াবাদ; ২) মোহাম্মদ আশিক মালিথা(২৮), পিতা মৃত কালাম মালিথা, গ্রাম-চক ছাতিয়ানি; ৩) মোঃ রিপন খান(২৭), পিতা মোঃ শাজাহান খান, গ্রাম-কাশিপুর; ৪) মোঃ নুরুজ্জামান রাকিব(২৪),পিতা মোঃ আকবর হোসেন, গ্রাম-মাটি সড়ক গোপালপুর; ৫) মোঃ ইয়াসিন আরাফাত ইস্তি(২৬),পিতা মোঃ রমজান আলী,গ্রাম-মাটি সড়ক গোপালপুর; ৬) মোহাম্মদ আলিফ মালিথা(২২), পিতা-মৃত আব্দুল হাকিম মালিথা, গ্রাম-চক ছাতিয়ানি, সর্ব থানা ও জেলা-পাবনা।

আসামীদের হেফাজত হতে উদ্ধারকৃত আলামতসমূহ:
১. হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি বিদেশী পিস্তল এবং ০৩(তিন) রাউন্ড তাজা গুলি, ০২ রাউন্ড ফায়ারকৃত কার্তুজ; ২. হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি বার্মিজ টিপ চাকু; ৩. ভিকটিমের উদ্ধারকৃত মোটরসাইকেল; ৪. হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ৩টি মোটরসাইকেল (একটি RTR, একটি FZS এবং একটি Avernzer); ৫. হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত আসামীদের ৫টি মোবাইল এবং ১০টি সিম।

গ্রেফতারকৃত আসামীরা পুলিশের নিকট হত্যাকান্ডের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।

তথ্যানুসন্ধানে জানা যায় যে, হেমায়েতপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন মালিথা ইতোপূর্বে চেয়ারম্যান থাকাকালে তার চাচাতো ভাই সাইদার মালিথাসহ তার লোকজনদের অনুমান ৬০/৭০ বিঘা সম্পত্তি জোরপূর্বক ভোগ-দখল করে আসছিলেন। গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আলাউদ্দিন মালিথা হেরে গেলে উক্ত সম্পত্তি তার চাচাতো ভাই সাইদুর রহমান ওরফে সাইদার মালিথা ও তার লোকজন তাদের দখলে নিয়ে চাষাবাদ শুরু করেন। এ বিষয়কে কেন্দ্র করে তৎসহ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে কলহ-বিবাদ ও ছোট-খাটো মারামারির ঘটনা ঘটে। সর্বশেষ, ঘটনার আগের দিন তুচ্ছ বিষয় নিয়ে আলাউদ্দিন চেয়ারম্যানের ভাই সঞ্জু মালিথাকে হেমায়েতপুর মন্ডল মোড়ে সাইদার মালিথার লোকজন মারধর করে। এতে আলাউদ্দিন মালিথা ক্ষিপ্ত হয়ে সাইদার মালিথাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন এবং সেই মোতাবেক আলাউদ্দিন মালিথা নিজ বাড়ীতে এজাহারনামীয় আসামীদের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত পাকপোক্ত করেন। বৈঠকে আলাউদ্দিন মালিথার ভাতিজা আনোয়ার আহম্মেদ স্বপনকে হত্যার দায়িত্ব দেয়া হয়। এরপর আনোয়ার আহম্মেদ স্বপন উল্লেখিত আসামীদের নিয়ে সাইদার মালিথাকে হত্যা মিশন সফল করতে প্রস্তুতিগ্রহণ করেন। আনোয়ার আহম্মেদ স্বপন নিজে তার নিকট থাকা পিস্তল দিয়ে সাইদার মালিথাকে গুলি করে ও গ্রেফতারকৃত অপর আসামীরা তাকে ধারালো চাকু দিয়ে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে মোটরসাইকেল যোগে পালিয়ে যান। পরবর্তীতে আসামীদের স্বীকারোক্তিমতে তাদের হেফাজতে রাখা হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত আলামতগুলি উদ্ধার করা হয়।

আসামীদের অপরাধ ইতিহাস, কার কী মামলা:
১। আনোয়ার আহম্মেদ স্বপনের বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যা চেষ্টাসহ মোট ৮টি মামলা;
২। মোহাম্মদ আশিক মালিথার বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যা চেষ্টা, চুরি, মাদকসহ মোট ৭টি মামলা;
৩। মোঃ নুরুজ্জামান রাকিবের বিরুদ্ধে মারামারি, হত্যা চেষ্ট, চুরি সহ মোট ৫টি মামলা;
৪। মোহাম্মদ আলিফ মালিথার বিরুদ্ধে হত্যা ও হত্যা চেষ্টা মামলা সহ মোট ৩টি মামলা আছে।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


৭২ ঘন্টার মধ্যে হেমায়েতপুরের চাঞ্চল্যকর সাইদার হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন, ৬ খুনি গ্রেফতার

প্রকাশিত সময় ০৫:৫৯:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
হেমায়েতপুরের চাঞ্চল্যকর সাইদার হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও ৬ আসামী গ্রেফতারের পর পাবনা পুলিশ সুপারের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পরবর্তী ছবি।

স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৫:৫৯ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২২

৭২ ঘন্টার মধ্যে হেমায়েতপুরের চাঞ্চল্যকর সাইদার হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন এবং কিলিং মিশনে সরাসরি অংশগ্রহণকারী ৬ জন দূর্ধর্ষ আসামী বিদেশী পিস্তল, চাকু ও অন্যান্য আলামত সহ গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ দুপুরে ‘জেলা পুলিশ পাবনা’র ফেসবুক আইডিতে প্রেসরিলিজ আকারে পোস্টকৃত স্ট্যাটাসে এব্যাপারে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।

আলোচিত ব্যবসায়ী ও পাবনা পৌর আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য সাইদুর রহমান ওরফে সায়দার মালিথা (৫৫), পিতা-মৃত- হারান মালিথা, সাং-প্রতাপপুর, থানা ও জেলা-পাবনা গত ৯ সেপ্টেম্বর দুপুর আনুমানিক ০১.০৫ টায় প্রকাশ্য দিবালোকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে পাবনা থানাধীন চর বাঙ্গাবাড়িয়া গ্রামস্থ বাঁধের চার রাস্তার মোড়ে জনৈক হেলাল-এর চায়ের দোকানের সামনে রাস্তার ওপর গুলি ও ছুরিকাঘাতে নিহত হন। এ সংক্রান্তে পাবনা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা রজু হয় (মামলা নং-২০, তাং-৯/৯/২২, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড)।

এঘটনার প্রেক্ষিতে পাবনার পুলিশ সুপার মোঃ আকবর আলী মুনসীর নির্দেশক্রমে হত্যাকান্ডের মুল রহস্য উদঘাটনের লক্ষ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) মোঃ মাসুদ আলম এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ রোকনুজ্জামানের নেতৃত্বে এসআই (নিরস্ত্র) অসিত কুমার বসাক, ডিবি পাবনা এবং সদর থানা পুলিশ হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটন, কিলিং মিশনে অংশগ্রহণকারী আসামীদের গ্রেফতারের জন্য যৌথ আভিযানে নামেন। আভিযানিক দল আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে কক্সবাজার, ঢাকা, সিরাজগঞ্জ এবং পাবনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে কিলিং মিশনে অংশগ্রহণকারী ৬ জন দূর্ধর্ষ আসামীকে গ্রেফতারে সক্ষম হন।

আসামীরা হচ্ছেন:
১) আনোয়ার আহম্মেদ স্বপন(৪২), পিতা মোঃ আশরাফ উদ্দিন, গ্রাম-গাফুরিয়াবাদ; ২) মোহাম্মদ আশিক মালিথা(২৮), পিতা মৃত কালাম মালিথা, গ্রাম-চক ছাতিয়ানি; ৩) মোঃ রিপন খান(২৭), পিতা মোঃ শাজাহান খান, গ্রাম-কাশিপুর; ৪) মোঃ নুরুজ্জামান রাকিব(২৪),পিতা মোঃ আকবর হোসেন, গ্রাম-মাটি সড়ক গোপালপুর; ৫) মোঃ ইয়াসিন আরাফাত ইস্তি(২৬),পিতা মোঃ রমজান আলী,গ্রাম-মাটি সড়ক গোপালপুর; ৬) মোহাম্মদ আলিফ মালিথা(২২), পিতা-মৃত আব্দুল হাকিম মালিথা, গ্রাম-চক ছাতিয়ানি, সর্ব থানা ও জেলা-পাবনা।

আসামীদের হেফাজত হতে উদ্ধারকৃত আলামতসমূহ:
১. হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি বিদেশী পিস্তল এবং ০৩(তিন) রাউন্ড তাজা গুলি, ০২ রাউন্ড ফায়ারকৃত কার্তুজ; ২. হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি বার্মিজ টিপ চাকু; ৩. ভিকটিমের উদ্ধারকৃত মোটরসাইকেল; ৪. হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ৩টি মোটরসাইকেল (একটি RTR, একটি FZS এবং একটি Avernzer); ৫. হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত আসামীদের ৫টি মোবাইল এবং ১০টি সিম।

গ্রেফতারকৃত আসামীরা পুলিশের নিকট হত্যাকান্ডের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।

তথ্যানুসন্ধানে জানা যায় যে, হেমায়েতপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন মালিথা ইতোপূর্বে চেয়ারম্যান থাকাকালে তার চাচাতো ভাই সাইদার মালিথাসহ তার লোকজনদের অনুমান ৬০/৭০ বিঘা সম্পত্তি জোরপূর্বক ভোগ-দখল করে আসছিলেন। গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আলাউদ্দিন মালিথা হেরে গেলে উক্ত সম্পত্তি তার চাচাতো ভাই সাইদুর রহমান ওরফে সাইদার মালিথা ও তার লোকজন তাদের দখলে নিয়ে চাষাবাদ শুরু করেন। এ বিষয়কে কেন্দ্র করে তৎসহ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে কলহ-বিবাদ ও ছোট-খাটো মারামারির ঘটনা ঘটে। সর্বশেষ, ঘটনার আগের দিন তুচ্ছ বিষয় নিয়ে আলাউদ্দিন চেয়ারম্যানের ভাই সঞ্জু মালিথাকে হেমায়েতপুর মন্ডল মোড়ে সাইদার মালিথার লোকজন মারধর করে। এতে আলাউদ্দিন মালিথা ক্ষিপ্ত হয়ে সাইদার মালিথাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন এবং সেই মোতাবেক আলাউদ্দিন মালিথা নিজ বাড়ীতে এজাহারনামীয় আসামীদের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত পাকপোক্ত করেন। বৈঠকে আলাউদ্দিন মালিথার ভাতিজা আনোয়ার আহম্মেদ স্বপনকে হত্যার দায়িত্ব দেয়া হয়। এরপর আনোয়ার আহম্মেদ স্বপন উল্লেখিত আসামীদের নিয়ে সাইদার মালিথাকে হত্যা মিশন সফল করতে প্রস্তুতিগ্রহণ করেন। আনোয়ার আহম্মেদ স্বপন নিজে তার নিকট থাকা পিস্তল দিয়ে সাইদার মালিথাকে গুলি করে ও গ্রেফতারকৃত অপর আসামীরা তাকে ধারালো চাকু দিয়ে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে মোটরসাইকেল যোগে পালিয়ে যান। পরবর্তীতে আসামীদের স্বীকারোক্তিমতে তাদের হেফাজতে রাখা হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত আলামতগুলি উদ্ধার করা হয়।

আসামীদের অপরাধ ইতিহাস, কার কী মামলা:
১। আনোয়ার আহম্মেদ স্বপনের বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যা চেষ্টাসহ মোট ৮টি মামলা;
২। মোহাম্মদ আশিক মালিথার বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যা চেষ্টা, চুরি, মাদকসহ মোট ৭টি মামলা;
৩। মোঃ নুরুজ্জামান রাকিবের বিরুদ্ধে মারামারি, হত্যা চেষ্ট, চুরি সহ মোট ৫টি মামলা;
৪। মোহাম্মদ আলিফ মালিথার বিরুদ্ধে হত্যা ও হত্যা চেষ্টা মামলা সহ মোট ৩টি মামলা আছে।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ