ঢাকা ০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সরে দাঁড়ালেন কামিল হোসেন, পাবনায় আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী পাকন

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১১:৩৬:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / 114
কামিল হোসেন

ঈশ্বরদী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১১:৩৬ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২২

পাবনা জেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়ালেন আওয়ামী লীগের নেতা কামিল হোসেন। সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনে তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পত্র পাঠান। জেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জেলা প্রশাসক জানান, সোমবার বিকেলে কামিল হোসেন তার প্রস্তাবক এনামুল কবীর মাসুদকে ক্ষমতা প্রদান করে মনোনয়ন প্রত্যাহার পত্র পাঠিয়েছেন। কামিল হোসেন মনোনয়ন প্রত্যাহারে জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থক প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা আ স ম আব্দুর রহিম পাকন ছাড়া আর কেউ প্রার্থী রইল না।

মনোনয়ন প্রত্যাহার পত্র আওয়ামী লীগের নেতা কামিল হোসেন জানান, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান জানিয়ে তিনি জেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

এদিকে দলের সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান রেখে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় কামিল হোসেনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স এমপি বলেন, কামিল হোসেন আওয়ামী লীগের দুর্দিনের পরীক্ষিত নেতা। তৃণমূল কর্মীদের কাছে তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। আমরা সংগঠনের ঐক্যর স্বার্থে কামিল হোসেনকে জেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছিলাম। সোমবার বিকেলে মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। দলের পক্ষ থেকে তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান জানান, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আবেদনে রিটার্নিং অফিসারের স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে আবেদন গৃহীত হয়েছে। দাপ্তরিক ও আইনগত প্রক্রিয়ায় শেষে আ স ম আব্দুল রহিমকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে।

সারাদেশ
নির্বাচন কমিশন সূত্রে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ২৬ জেলার চেয়ারম্যান পদে একজন করে প্রার্থী থাকায় তাঁরা সবাই বিনা ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। এর পাশাপাশি বিভিন্ন জেলায় সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৯ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জন বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন।

বিনা ভোটে বিজয়ী ২৬ চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সবাই আওয়ামী লীগ সমর্থিত। দলীয় প্রতীকে এই নির্বাচন না হলেও আওয়ামী লীগ সবগুলো জেলার চেয়ারম্যান পদে একজন করে প্রার্থীদের সমর্থন জানিয়েছে। বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো এই নির্বাচনে প্রার্থী দেয়নি।

বিনা ভোটে বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে- কুমিল্লা, কুড়িগ্রাম, গোপালগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জামালপুর, ঝালকাঠী, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, ঢাকা, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ, পাবনা, পিরোজপুর, ফেনী, বরগুনা, বরিশাল, বাগেরহাট, ভোলা, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মৌলভীবাজার, লক্ষীপুর, লালমনিরহাট, শরিয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট।
 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


সরে দাঁড়ালেন কামিল হোসেন, পাবনায় আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী পাকন

প্রকাশিত সময় ১১:৩৬:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
কামিল হোসেন

ঈশ্বরদী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১১:৩৬ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২২

পাবনা জেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়ালেন আওয়ামী লীগের নেতা কামিল হোসেন। সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনে তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পত্র পাঠান। জেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জেলা প্রশাসক জানান, সোমবার বিকেলে কামিল হোসেন তার প্রস্তাবক এনামুল কবীর মাসুদকে ক্ষমতা প্রদান করে মনোনয়ন প্রত্যাহার পত্র পাঠিয়েছেন। কামিল হোসেন মনোনয়ন প্রত্যাহারে জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থক প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা আ স ম আব্দুর রহিম পাকন ছাড়া আর কেউ প্রার্থী রইল না।

মনোনয়ন প্রত্যাহার পত্র আওয়ামী লীগের নেতা কামিল হোসেন জানান, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান জানিয়ে তিনি জেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

এদিকে দলের সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান রেখে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় কামিল হোসেনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স এমপি বলেন, কামিল হোসেন আওয়ামী লীগের দুর্দিনের পরীক্ষিত নেতা। তৃণমূল কর্মীদের কাছে তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। আমরা সংগঠনের ঐক্যর স্বার্থে কামিল হোসেনকে জেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছিলাম। সোমবার বিকেলে মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। দলের পক্ষ থেকে তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান জানান, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আবেদনে রিটার্নিং অফিসারের স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে আবেদন গৃহীত হয়েছে। দাপ্তরিক ও আইনগত প্রক্রিয়ায় শেষে আ স ম আব্দুল রহিমকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে।

সারাদেশ
নির্বাচন কমিশন সূত্রে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ২৬ জেলার চেয়ারম্যান পদে একজন করে প্রার্থী থাকায় তাঁরা সবাই বিনা ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। এর পাশাপাশি বিভিন্ন জেলায় সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৯ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জন বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন।

বিনা ভোটে বিজয়ী ২৬ চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সবাই আওয়ামী লীগ সমর্থিত। দলীয় প্রতীকে এই নির্বাচন না হলেও আওয়ামী লীগ সবগুলো জেলার চেয়ারম্যান পদে একজন করে প্রার্থীদের সমর্থন জানিয়েছে। বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো এই নির্বাচনে প্রার্থী দেয়নি।

বিনা ভোটে বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে- কুমিল্লা, কুড়িগ্রাম, গোপালগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জামালপুর, ঝালকাঠী, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, ঢাকা, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ, পাবনা, পিরোজপুর, ফেনী, বরগুনা, বরিশাল, বাগেরহাট, ভোলা, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মৌলভীবাজার, লক্ষীপুর, লালমনিরহাট, শরিয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট।
 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ