বার্তা সংস্থা পিপ (পাবনা) : পাবনা প্রেসক্লাবের প্রয়াত সদস্য ও পাবনা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শফিকুল ইসলাম শিবলী ও প্রেসক্লাবের প্রয়াত সদস্য সেরাজুল ইসলাম তোতা পাবনার সাংবাদিকদের মনিকোঠায় চিরদিন বেেঁচ থাকবেন। তাদের নীতি আদর্শ ও সততা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে। শ ই শিবলী ও সেরাজুল ইসলাম তো তাদের কাজের মাধ্যমে বেঁচে আছেন, বেঁচে থাকবেন। যততিন কাগজ কলম আছে, রাজনীতি আছে ততদিন তিনি মানুষের মধ্যে বেঁচে থাকবেন। তাদের মত গুনি মানুষ নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকদের কাছে অনুপ্রেরণা যোগাবে।

গতকাল শনিবার রাতে পাবনা প্রেসক্লাবের প্রয়াত সদস্য সভাপতি শফিকুল ইসলাম শিবলী ও সেরাজুল ইসলাম তোতার যথাক্রমে অষ্টম ও ষষ্ট মৃত্যবার্ষিকী উপলক্ষে প্রেসক্লাব আয়োজিত স্মরণ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইয়াদ আলী মৃধা পাভেলের পরিচালনায় স্মরণসভায় স্বাগত বক্তব্য দেন পাবনা প্রেসক্লাবের সম্পাদক সৈকত আফরোজ আসাদ। সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন পাবনা সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি আব্দুল মতীন খান।

এ ছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন, শফিকুল ইসলাম শিবলীর স্ত্রী মুন্নি ইসলাম, পাবনা প্রেসক্লাবের সহ সম্পাদক সরোয়ার মোর্শেদ উল্লাস, প্রেসক্লাব সদস্য কাজী মাহবুব মোর্শেদ বাবলা। পরে পাবনা প্রেসক্লাবের নামাজ ঘরের ইমাম হাফেজ তরিকুল ইসলাম বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন।

ক্যাবের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৭ টায় দৈনিক সিনসা কাযার্লয়ে অনুষ্ঠিত। ক্যাব পাবনা জেলা শাখার সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহবুব আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মাসিক সভায় বক্তব্য দেন শাখার সহ—সভাপতি জেবুন্নেছা ববিন, যুগ্ম সম্পাদক শফিক আল কামাল ও এড. জাকির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মনছুর আলম, প্রচার সম্পাদক কাজী মাহবুব মোর্শেদ বাবলা, অর্থ সম্পাদক সেলিম মোর্শেদ রানা, কার্যকরী সদস্য আলহাজ¦ হাবিবুর রহমান হাবিব, হেনা গোস্বামী, এড. কামরুন্নাহার জলি, মাহমুদুন্নবী কল্লোল প্রমুখ। সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন, আইন প্রয়োগ করা আমাদের কাজ নয়। আমাদের কাজ ভোক্তাদের সচেতন করা। কোন ভোক্তা প্রতারিত হলে তাকে সহযোগিতা করা।

তিনি আরও বলেন, ঔষুধ মানুষকে বাঁচায়। ঔষুধই আবার আমাদের ভুলের কারণে আমাদের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাড়ায়। ডাক্তারি প্রেসক্রিপশন ছাড়া কথায় কথায় এন্টিবায়োটিক খাওয়া থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। মাত্রারিক্ত এন্টিবায়টিক সেবন করায় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। পরবতীর্তে এন্টিবায়টিক আর কাজে লাগে না। এমনকি শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি মৃত্যু ঝুকিতেও পড়তে পারে।