ঢাকা ০৫:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪
জাতীয়, প্রতিষ্ঠান, বিএসআরআই-এ, বিজয় দিবসের, আলোকসজ্জা, নেই কেন, প্রশ্ন সকালের,

জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিএসআরআই-এ বিজয় দিবসের আলোকসজ্জা নেই কেন, প্রশ্ন সকলের

ঈশ্বরদী প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত সময় ১০:৪৫:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২২
  • / 142

বিজয় দিবসে সাজসজ্জার বাহারি আয়োজন সর্বখানে থাকলেও এবার বিজয় উদযাপনের কোন ছোয়া লাগেনি দেশের জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটে। ছবি: স্বতঃকণ্ঠ


নয় মাসের বিরতিহীন সংগ্রাম আর লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত বাংলার স্বাধীনতা। ১৯৭১ সালের পর তাইতো ১৬ ডিসেম্বরকে বাঙ্গালী বিজয় দিবস হিসেবে উদযাপন করে আসছেন।  

লাখো শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এ বিজয়কে উপভোগ করতে বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষ এ দিনটিকে সাজান ভিন্ন আঙ্গিকে। দেশের সরকারী অফিস আদালতসহ বেসরকারী প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান গুলোকেও নানা আলোক সজ্জায় সজ্জিত করে তোলা হয়। ছোটছোট গ্রুপ করে মাইকে দেশের গান আর সেই সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণে মুখরিত হয় চারিদিক। 

রাত পোহালেই বাঙ্গালির লালিত  ৫২তম বিজয় দিবস পালন করবেন দেশবাসী। তাই নিয়ে সাজসজ্জার বাহারি আয়োজন সর্বখানে থাকলেও এবার বিজয় উদযাপনের কোন ছোয়া লাগেনি দেশের জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটে। জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিএসআরআই-এ বিজয় দিবসের আলোকসজ্জা নেই কেন, এ প্রশ্ন এখন সকলের।

সরেজনিমে দেখা গেছে, পাবনার ঈশ্বরদীতে অবস্থিত বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটে অন্যান্যবারের মত নেই কোন আলোক সজ্জা। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ্য বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালটিও রয়েছে ভুতুরে অন্ধকারে। প্রতিষ্ঠানের প্রধান ফটক থেকে শুরু করে পুরো ইনস্টিটিউটে নেই কোন আলোর ব্যবস্থা। স্তব্ধতায় পূর্ণ প্রতিষ্ঠানটিতে নেই কোন বিজয় উল্লাসের চিন্হ । তাইতো এ প্রতিষ্ঠানটিকে এক ভুতুড়ে নগড়ী বলে মন্তব্য করছেন এখানকার কর্মচারী-কর্মকর্তাসহ সাধারণ জনগণ। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেন, অত্র প্রতিষ্ঠানে আমার কর্মজীবনের কোনদিনই যে কোন দিবসে এমন ভূতুড়ে অন্ধকারে দেখিনি যেটা এবার আমাদের দেখতে হল। এটা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য লজ্জাকর এবং বিজয়ের উল্লাসকে অবমাননা কর বলেও মন্তব্য করেন তিনি। 

আরেকজন কর্মচারী বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশে থেকেও খোঁদ সরকারী একটি প্রতিষ্ঠান জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ম্যুড়ালটিও অন্ধকার করে রেখেছে বিজয়ের এই দিনে এটা সত্যিই অন্যায় এবং আশ্চর‌্যজনক ঘটনা। 

এ সময় প্রধান ফটকসহ সমস্ত এড়িয়া জুড়ে বিজয় উদযাপনের কোন ব্যাবস্থা না করায় তদন্ত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্টদের জবাব দিহিতার আওতায় এনে এই কলঙ্ক ঘোচানো উচিৎ বলেও একাধিক ব্যক্তি তাদের মন্তব্য প্রকাশ করেন।

এই রকম আরও টপিক

জাতীয়, প্রতিষ্ঠান, বিএসআরআই-এ, বিজয় দিবসের, আলোকসজ্জা, নেই কেন, প্রশ্ন সকালের,

জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিএসআরআই-এ বিজয় দিবসের আলোকসজ্জা নেই কেন, প্রশ্ন সকলের

প্রকাশিত সময় ১০:৪৫:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২২

নয় মাসের বিরতিহীন সংগ্রাম আর লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত বাংলার স্বাধীনতা। ১৯৭১ সালের পর তাইতো ১৬ ডিসেম্বরকে বাঙ্গালী বিজয় দিবস হিসেবে উদযাপন করে আসছেন।  

লাখো শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এ বিজয়কে উপভোগ করতে বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষ এ দিনটিকে সাজান ভিন্ন আঙ্গিকে। দেশের সরকারী অফিস আদালতসহ বেসরকারী প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান গুলোকেও নানা আলোক সজ্জায় সজ্জিত করে তোলা হয়। ছোটছোট গ্রুপ করে মাইকে দেশের গান আর সেই সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণে মুখরিত হয় চারিদিক। 

রাত পোহালেই বাঙ্গালির লালিত  ৫২তম বিজয় দিবস পালন করবেন দেশবাসী। তাই নিয়ে সাজসজ্জার বাহারি আয়োজন সর্বখানে থাকলেও এবার বিজয় উদযাপনের কোন ছোয়া লাগেনি দেশের জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটে। জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিএসআরআই-এ বিজয় দিবসের আলোকসজ্জা নেই কেন, এ প্রশ্ন এখন সকলের।

সরেজনিমে দেখা গেছে, পাবনার ঈশ্বরদীতে অবস্থিত বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটে অন্যান্যবারের মত নেই কোন আলোক সজ্জা। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ্য বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালটিও রয়েছে ভুতুরে অন্ধকারে। প্রতিষ্ঠানের প্রধান ফটক থেকে শুরু করে পুরো ইনস্টিটিউটে নেই কোন আলোর ব্যবস্থা। স্তব্ধতায় পূর্ণ প্রতিষ্ঠানটিতে নেই কোন বিজয় উল্লাসের চিন্হ । তাইতো এ প্রতিষ্ঠানটিকে এক ভুতুড়ে নগড়ী বলে মন্তব্য করছেন এখানকার কর্মচারী-কর্মকর্তাসহ সাধারণ জনগণ। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেন, অত্র প্রতিষ্ঠানে আমার কর্মজীবনের কোনদিনই যে কোন দিবসে এমন ভূতুড়ে অন্ধকারে দেখিনি যেটা এবার আমাদের দেখতে হল। এটা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য লজ্জাকর এবং বিজয়ের উল্লাসকে অবমাননা কর বলেও মন্তব্য করেন তিনি। 

আরেকজন কর্মচারী বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশে থেকেও খোঁদ সরকারী একটি প্রতিষ্ঠান জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ম্যুড়ালটিও অন্ধকার করে রেখেছে বিজয়ের এই দিনে এটা সত্যিই অন্যায় এবং আশ্চর‌্যজনক ঘটনা। 

এ সময় প্রধান ফটকসহ সমস্ত এড়িয়া জুড়ে বিজয় উদযাপনের কোন ব্যাবস্থা না করায় তদন্ত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্টদের জবাব দিহিতার আওতায় এনে এই কলঙ্ক ঘোচানো উচিৎ বলেও একাধিক ব্যক্তি তাদের মন্তব্য প্রকাশ করেন।