ঢাকা ০৫:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪
দিনে কাজ আর শেষ বেলা বাড়তি আয়

আটঘরিয়ার বাজারগুলোতে ভাপা, চিতই পিঠা, সিদ্ধ ডিম বিক্রির ধুম

আটঘরিয়া ব্যুরো:
  • প্রকাশিত সময় ০৪:৩৫:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২২
  • / 81

আটঘরিয়ার চিতই পিঠা।


আটঘরিয়া ব্যুরো: শীতের শুরু থেকেই আটঘরিয়া উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বিকেল থেকে ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা তৈরি, সিদ্ধ ডিম বিক্রির ধুম পড়ে যায়। প্রত্যেক বাজারে এক বা একাধিক ব্যাক্তি এসব পিঠা তৈরি এবং ডিম সিদ্ধ করে একবেলা দোকান বসিয়ে বিক্রি করে বেদমভাবে বাড়তি আয় করছে।

দেবোত্তর বাজারের ভাপা পিঠা বিক্রেতা নবির উদ্দিন জানায়,প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত ভাপা পিঠার খরিদদার থাকে। প্রতিটি ভাপা পিঠা ১০ টাকা হিসেবে বিক্রি করে প্রতিদিন ৭০০/৮০০ টাকা যা থেকে তার গড় মুনাফা ৩/৪ টাকা। আটঘরিয়া বাজারের চিতই পিঠা বিক্রেতা হান্নান জানায়,সবজি দিয়ে তার প্রতিদিন প্রায় ১০০ থেকে ১৪০ পিঠা ১০ টাকা হিসেবে বিক্রি করে গড় বিক্রি প্রায় ১৪০০ টাকা যা থেকে তার মুনাফা হয় ৫/৬ টাকা। টেবুনিয়া বাজারের ভাপা ও চিতই পিঠা বিক্রেতা আঃ রশিদ জানান, প্রতিদিন তার প্রায় ১৫/১৬ শত টাকা বিক্রি যা থেকে মুনাফা প্রায় ৭/৮ শত টাকা।

দেবোত্তর বাজারের সিদ্ধ ডিম বিক্রেতা হারেজ আলী জানান, প্রতিদিন সিদ্ধ ডিম বিক্রি করে তার আয় ৯০০ টাকা যা থেকে তার মুনাফা ৪০০ টাকা। একদন্ত বাজারের ভাপা পিঠা বিক্রেতা রহিমা খাতুন জানান, ১০ টাকা করে প্রতিদিন তার ৫/৬ টাকা বিক্রি যা থেকে মুনাফা প্রায় ৩০০ টাকা।

শীতকালে সব বাজারেই এসব পিঠা তৈরি এবং সিদ্ধ ডিম বিক্রি করে অনেকেই একবেলা বাড়তি উপার্জন করে চলেছেন।

এই রকম আরও টপিক

দিনে কাজ আর শেষ বেলা বাড়তি আয়

আটঘরিয়ার বাজারগুলোতে ভাপা, চিতই পিঠা, সিদ্ধ ডিম বিক্রির ধুম

প্রকাশিত সময় ০৪:৩৫:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২২

আটঘরিয়া ব্যুরো: শীতের শুরু থেকেই আটঘরিয়া উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বিকেল থেকে ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা তৈরি, সিদ্ধ ডিম বিক্রির ধুম পড়ে যায়। প্রত্যেক বাজারে এক বা একাধিক ব্যাক্তি এসব পিঠা তৈরি এবং ডিম সিদ্ধ করে একবেলা দোকান বসিয়ে বিক্রি করে বেদমভাবে বাড়তি আয় করছে।

দেবোত্তর বাজারের ভাপা পিঠা বিক্রেতা নবির উদ্দিন জানায়,প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত ভাপা পিঠার খরিদদার থাকে। প্রতিটি ভাপা পিঠা ১০ টাকা হিসেবে বিক্রি করে প্রতিদিন ৭০০/৮০০ টাকা যা থেকে তার গড় মুনাফা ৩/৪ টাকা। আটঘরিয়া বাজারের চিতই পিঠা বিক্রেতা হান্নান জানায়,সবজি দিয়ে তার প্রতিদিন প্রায় ১০০ থেকে ১৪০ পিঠা ১০ টাকা হিসেবে বিক্রি করে গড় বিক্রি প্রায় ১৪০০ টাকা যা থেকে তার মুনাফা হয় ৫/৬ টাকা। টেবুনিয়া বাজারের ভাপা ও চিতই পিঠা বিক্রেতা আঃ রশিদ জানান, প্রতিদিন তার প্রায় ১৫/১৬ শত টাকা বিক্রি যা থেকে মুনাফা প্রায় ৭/৮ শত টাকা।

দেবোত্তর বাজারের সিদ্ধ ডিম বিক্রেতা হারেজ আলী জানান, প্রতিদিন সিদ্ধ ডিম বিক্রি করে তার আয় ৯০০ টাকা যা থেকে তার মুনাফা ৪০০ টাকা। একদন্ত বাজারের ভাপা পিঠা বিক্রেতা রহিমা খাতুন জানান, ১০ টাকা করে প্রতিদিন তার ৫/৬ টাকা বিক্রি যা থেকে মুনাফা প্রায় ৩০০ টাকা।

শীতকালে সব বাজারেই এসব পিঠা তৈরি এবং সিদ্ধ ডিম বিক্রি করে অনেকেই একবেলা বাড়তি উপার্জন করে চলেছেন।