ঢাকা ০৪:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন

অনলাইন ডেস্ক:
  • প্রকাশিত সময় ০৪:৫০:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩
  • / 109

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপন করলো পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার। দিবসটি উদযাপনটি উপলক্ষে সকাল ১১টায় প্রশাসনিক ভবন থেকে উপাচার্য মহোদয়ের নেতৃত্বে র‌্যালি বের হয়। র‌্যালি ক্যম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে জাতির পিতার জম্মশতবর্ষের স্মারক ম্যুরাল জনক জ্যোতির্ময়ে গিয়ে শেষ হয়। র‌্যালিতে নেতৃত্ব দেন পাবিপ্রবি’র উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।


জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপন করলো পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার। দিবসটি উদযাপনটি উপলক্ষে সকাল ১১টায় প্রশাসনিক ভবন থেকে উপাচার্য মহোদয়ের নেতৃত্বে র‌্যালি বের হয়। র‌্যালি ক্যম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে জাতির পিতার জম্মশতবর্ষের স্মারক ম্যুরাল জনক জ্যোতির্ময়ে গিয়ে শেষ হয়। এরপর জাতির পিতার স্মারক ম্যুরালে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ উদ্দিন। আরও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল প্রশাসন, শেখ হাসিনা হল প্রশাসন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, রসায়ন বিভাগ, ইতিহাস ও বাংলাদেশ স্টাডিজ বিভাগ, আইসিই বিভাগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। এ সময় এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।

শ্রদ্ধাজ্ঞাপন শেষে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। তাঁর স্বপ্ন ছিল বাংলার মানুষের মুক্তি। সেই লক্ষ্যে তিনি বাঙালির মধ্যে জাতীয়তাবোধ জাগ্রত করে সবাইকে এক কাতারে এনেছিলেন। বাংলার স্বাধীনতা অর্জনের জন্য ২৪ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রাম করে বাঙালিকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেন। তাঁর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে বাঙালি নয় মাসের রক্তক্ষয়ীযুদ্ধের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে আনে। কিন্তু বাঙালিকে বিজয়ের পূর্ণতা পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছিল ১৯৭২ এর ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। সেদিনই বিজয়ের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু তাঁর সোনার বাংলায় পা রাখলেন। বংলাদেশের মানুষ মুক্তির পূর্ণতার স্বাদ পেয়ে উল্লাসে ফেটে পড়ে।

তাই ১০ জানুয়ারি আনন্দের দিন। মুক্তির স্বাদ পূর্ণতা পাওয়ার দিন আজ। এই আনন্দ আমরা সবার মধ্যে ভাগাভাগি করে সামনের দিকে দেশ, নিজ প্রতিষ্ঠান সর্বোপরি আমরা এগিয়ে যাবো।

উপাচার্য মহোদয় আরো বলেন, ১০ জাুনয়ারির প্রতিজ্ঞা আমরা ভালো কাজ করব, দেশকে এগিয়ে নেব। তাহলে বঙ্গবন্ধুর প্রতি আসল শ্রদ্ধা জানানো হবে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য প্রযুক্তিনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার জন্য দেশে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছেন। এর মাধ্যমে সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হবে বাংলাদেশ।

কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ উদ্দিন বলেন, আজ বাঙালি, বাংলাদেশের জন্য আনন্দের দিন। স্বাধীনতা— বিজয়ের পূর্ণতা লাভের দিন। আজ জনকের ঘরে ফেরার দিন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ জাতি রাষ্ট্রের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন তার পূর্ণতার দিন আজ। ১০ জানুয়ারি অসম্ভবকে সম্ভব করার দিন, শক্তি, সাহসের দিন। যিনি বলেছিলেন, বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারবনা। আজ মাথা উচু করে বিশ্বকে বলার দিন—বাঙালি স্বাধীন।

রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। শেষে দোয়া করা হয়। – প্রেস বিজ্ঞপ্তি

পাবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন

প্রকাশিত সময় ০৪:৫০:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপন করলো পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার। দিবসটি উদযাপনটি উপলক্ষে সকাল ১১টায় প্রশাসনিক ভবন থেকে উপাচার্য মহোদয়ের নেতৃত্বে র‌্যালি বের হয়। র‌্যালি ক্যম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে জাতির পিতার জম্মশতবর্ষের স্মারক ম্যুরাল জনক জ্যোতির্ময়ে গিয়ে শেষ হয়। এরপর জাতির পিতার স্মারক ম্যুরালে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ উদ্দিন। আরও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল প্রশাসন, শেখ হাসিনা হল প্রশাসন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, রসায়ন বিভাগ, ইতিহাস ও বাংলাদেশ স্টাডিজ বিভাগ, আইসিই বিভাগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। এ সময় এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।

শ্রদ্ধাজ্ঞাপন শেষে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। তাঁর স্বপ্ন ছিল বাংলার মানুষের মুক্তি। সেই লক্ষ্যে তিনি বাঙালির মধ্যে জাতীয়তাবোধ জাগ্রত করে সবাইকে এক কাতারে এনেছিলেন। বাংলার স্বাধীনতা অর্জনের জন্য ২৪ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রাম করে বাঙালিকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেন। তাঁর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে বাঙালি নয় মাসের রক্তক্ষয়ীযুদ্ধের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে আনে। কিন্তু বাঙালিকে বিজয়ের পূর্ণতা পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছিল ১৯৭২ এর ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। সেদিনই বিজয়ের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু তাঁর সোনার বাংলায় পা রাখলেন। বংলাদেশের মানুষ মুক্তির পূর্ণতার স্বাদ পেয়ে উল্লাসে ফেটে পড়ে।

তাই ১০ জানুয়ারি আনন্দের দিন। মুক্তির স্বাদ পূর্ণতা পাওয়ার দিন আজ। এই আনন্দ আমরা সবার মধ্যে ভাগাভাগি করে সামনের দিকে দেশ, নিজ প্রতিষ্ঠান সর্বোপরি আমরা এগিয়ে যাবো।

উপাচার্য মহোদয় আরো বলেন, ১০ জাুনয়ারির প্রতিজ্ঞা আমরা ভালো কাজ করব, দেশকে এগিয়ে নেব। তাহলে বঙ্গবন্ধুর প্রতি আসল শ্রদ্ধা জানানো হবে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য প্রযুক্তিনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার জন্য দেশে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছেন। এর মাধ্যমে সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হবে বাংলাদেশ।

কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ উদ্দিন বলেন, আজ বাঙালি, বাংলাদেশের জন্য আনন্দের দিন। স্বাধীনতা— বিজয়ের পূর্ণতা লাভের দিন। আজ জনকের ঘরে ফেরার দিন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ জাতি রাষ্ট্রের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন তার পূর্ণতার দিন আজ। ১০ জানুয়ারি অসম্ভবকে সম্ভব করার দিন, শক্তি, সাহসের দিন। যিনি বলেছিলেন, বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারবনা। আজ মাথা উচু করে বিশ্বকে বলার দিন—বাঙালি স্বাধীন।

রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। শেষে দোয়া করা হয়। – প্রেস বিজ্ঞপ্তি