ঢাকা ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

রিকশাচালককে গুলি করা আনোয়ার সহ ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছে ঈশ্বরদী থানা  

ঈশ্বরদী প্রতিনিধি 
  • প্রকাশিত সময় ০৯:২৪:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৩
  • / 100

পাবনার ঈশ্বরদীতে রিকশাচালক মামুন হোসেনকে গুলি করে হত্যা মামলার অন্যতম আসামি আনোয়ার উদ্দিনসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) বিকেলে ও বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) ভোরে পৃথক অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। 

গ্রেপ্তাররা হলেন ঈশ্বরদী পৌরসভার শৈলপাড়া বারো কোয়ার্টার মহল্লার মৃত নুর উদ্দিনের ছেলে আনোয়ার উদ্দিন (৪২) এবং একই এলাকার ইব্রাহিম হোসেন (২৬)।

আনোয়ার উদ্দিন পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং একই ওয়ার্ডের যুবলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিনের ছোট ভাই এবং মামলার এজাহার নামীয় দুই নাম্বার আসামি। ইব্রাহিম চার নাম্বার আসামি। এ নিয়ে মামলার এজাহার নামীয় ৪ আসামিকেই গ্রেপ্তার করা হলো।

এর আগে শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) পৌর শহরের শৈলপাড়া এলাকা থেকে মামলার এক নম্বর আসামি কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা কামাল উদ্দিন এবং ভাতিজা হৃদয় হোসেনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। 

পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঈশ্বরদীর আরমবাড়িয়া এলাকা থেকে বুধবার দুপুরে প্রথমে আনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আলাদা অভিযানে বৃহস্পতিবার ভোরে কুষ্টিয়া থেকে ইব্রাহিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার বলেন, গ্রেপ্তারের পর আনোয়ারকে আদালতে হাজির করে তিনদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ঈশ্বরদী থানা পুলিশের হেফাজতে রেখে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কিছু তথ্য পাওয়া গেছে, সেগুলো যাচাই বাছাই চলছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

বুধবার (৪ জানুয়ারি) রাতে তুচ্ছ ঘটনায় কথা কাটাকাটির জেরে রিকশাচালক মামুন হোসেনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ঘটনার সময় পিস্তল বের করে মামুনকে গুলি করেন আনোয়ার। এ ঘটনায় আহত রকি ও সুমন নামের আরও দুজন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

এ ঘটনায় নিহত মামুনের মা লিপি আক্তার বাদী হয়ে ৫ জানুয়ারি মধ্যরাতে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও আরও ৩/৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।

রিকশাচালককে গুলি করা আনোয়ার সহ ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছে ঈশ্বরদী থানা  

প্রকাশিত সময় ০৯:২৪:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৩

পাবনার ঈশ্বরদীতে রিকশাচালক মামুন হোসেনকে গুলি করে হত্যা মামলার অন্যতম আসামি আনোয়ার উদ্দিনসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) বিকেলে ও বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) ভোরে পৃথক অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। 

গ্রেপ্তাররা হলেন ঈশ্বরদী পৌরসভার শৈলপাড়া বারো কোয়ার্টার মহল্লার মৃত নুর উদ্দিনের ছেলে আনোয়ার উদ্দিন (৪২) এবং একই এলাকার ইব্রাহিম হোসেন (২৬)।

আনোয়ার উদ্দিন পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং একই ওয়ার্ডের যুবলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিনের ছোট ভাই এবং মামলার এজাহার নামীয় দুই নাম্বার আসামি। ইব্রাহিম চার নাম্বার আসামি। এ নিয়ে মামলার এজাহার নামীয় ৪ আসামিকেই গ্রেপ্তার করা হলো।

এর আগে শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) পৌর শহরের শৈলপাড়া এলাকা থেকে মামলার এক নম্বর আসামি কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা কামাল উদ্দিন এবং ভাতিজা হৃদয় হোসেনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। 

পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঈশ্বরদীর আরমবাড়িয়া এলাকা থেকে বুধবার দুপুরে প্রথমে আনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আলাদা অভিযানে বৃহস্পতিবার ভোরে কুষ্টিয়া থেকে ইব্রাহিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার বলেন, গ্রেপ্তারের পর আনোয়ারকে আদালতে হাজির করে তিনদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ঈশ্বরদী থানা পুলিশের হেফাজতে রেখে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কিছু তথ্য পাওয়া গেছে, সেগুলো যাচাই বাছাই চলছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

বুধবার (৪ জানুয়ারি) রাতে তুচ্ছ ঘটনায় কথা কাটাকাটির জেরে রিকশাচালক মামুন হোসেনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ঘটনার সময় পিস্তল বের করে মামুনকে গুলি করেন আনোয়ার। এ ঘটনায় আহত রকি ও সুমন নামের আরও দুজন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

এ ঘটনায় নিহত মামুনের মা লিপি আক্তার বাদী হয়ে ৫ জানুয়ারি মধ্যরাতে চারজনের নাম উল্লেখ করে ও আরও ৩/৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।