ঢাকা ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

আটঘরিয়ায় দেবোত্তর-খিদিরপুর রাস্তার বেহাল দশা

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৮:৩৩:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩
  • / 178

আটঘরিয়া উপজেলা সদরের সাথে মাজপাড়া ও চাঁদভা ইউনিয়নের যোগাযোগের প্রধান সড়ক দেবোত্তর থেকে খিদিরপুর প্রায় ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তা দীর্ঘদিন যাবৎ ভাঙ্গা গর্ত ও খানাখন্দরে ভরপুর।

সংস্কারের অভাবে যানবাহন ও জন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে এ রাস্তাটি।

উল্লেখ্য, এই সড়ক দিয়ে ঐ দুই ইউনিয়নের শত শত যানবাহন ও লোকজন চলাচল করে থাকে।

দেবোত্তর থেকে খিদিরপুর পর্যন্ত প্রায় গোটা রাস্তাই ভেঙ্গে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।

এ রাস্তা দিয়ে সরকারী বেসরকারী অনেক কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি অহরহ গাড়ী নিয়ে যাতাযাত করে থাকলেও যেন নজরে পড়ছে না কারও।

এছাড়াও প্রতিদিন অজস্র সিএসজি, আটো, মোটরসাইকেল, ভ্যানসহ মাঝে মধ্যে বাসও চলাচল করে থাকে।

অপরদিকে একাধিক স্কুল, কলেজের ছাত্র-ছাত্রীকে এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হয়।

বৃষ্টি হলে দূর্ভোগের সীমা থাকে না। রাস্তার প্রায় সর্বত্র ভাঙ্গা ও গর্তের কারনে ছোট-খাটো দুর্ঘটনা লেগেই আছে।

আটো চালক ইউনুস আলী জানায়, খিদিরপুর থেকে দেবোত্তর পর্যন্ত ঐ ৪ কিলোমিটার রাস্তা যেন মরনফাঁদ, আটো ভ্যান নিয়ে যাতাযাতে গাড়ীর চাকা বসে যায়, কোন কোন স্থানে উল্টে মানুষ আহত হয়। দীর্ঘদিন যাবৎ চলছে এই দুর্ভোগ।

আটঘরিয়ায় দেবোত্তর-খিদিরপুর রাস্তার বেহাল দশা

প্রকাশিত সময় ০৮:৩৩:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

আটঘরিয়া উপজেলা সদরের সাথে মাজপাড়া ও চাঁদভা ইউনিয়নের যোগাযোগের প্রধান সড়ক দেবোত্তর থেকে খিদিরপুর প্রায় ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তা দীর্ঘদিন যাবৎ ভাঙ্গা গর্ত ও খানাখন্দরে ভরপুর।

সংস্কারের অভাবে যানবাহন ও জন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে এ রাস্তাটি।

উল্লেখ্য, এই সড়ক দিয়ে ঐ দুই ইউনিয়নের শত শত যানবাহন ও লোকজন চলাচল করে থাকে।

দেবোত্তর থেকে খিদিরপুর পর্যন্ত প্রায় গোটা রাস্তাই ভেঙ্গে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।

এ রাস্তা দিয়ে সরকারী বেসরকারী অনেক কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি অহরহ গাড়ী নিয়ে যাতাযাত করে থাকলেও যেন নজরে পড়ছে না কারও।

এছাড়াও প্রতিদিন অজস্র সিএসজি, আটো, মোটরসাইকেল, ভ্যানসহ মাঝে মধ্যে বাসও চলাচল করে থাকে।

অপরদিকে একাধিক স্কুল, কলেজের ছাত্র-ছাত্রীকে এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হয়।

বৃষ্টি হলে দূর্ভোগের সীমা থাকে না। রাস্তার প্রায় সর্বত্র ভাঙ্গা ও গর্তের কারনে ছোট-খাটো দুর্ঘটনা লেগেই আছে।

আটো চালক ইউনুস আলী জানায়, খিদিরপুর থেকে দেবোত্তর পর্যন্ত ঐ ৪ কিলোমিটার রাস্তা যেন মরনফাঁদ, আটো ভ্যান নিয়ে যাতাযাতে গাড়ীর চাকা বসে যায়, কোন কোন স্থানে উল্টে মানুষ আহত হয়। দীর্ঘদিন যাবৎ চলছে এই দুর্ভোগ।