ঢাকা ০৯:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

শত কোটি টাকা খরচ করে আইনজীবী নিয়োগ দেন ঋণ খেলাপিরা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০২:১৬:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জুলাই ২০২৩
  • / 48

গরিব কৃষকরা ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ঋণ নিলে কোমরে দড়ি পড়ে, অথচ বড় বড় ঋণ খেলাপিরা শত শত কোটি টাকা খরচ করে ঋণ পরিশোধ প্রক্রিয়া ঠেকানোর জন্য আইনজীবী নিয়োগ করে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৩১ জুলাই) সোনালী ব্যাংকের ঋণ খেলাপির এক মামলার শুনানিতে এমন মন্তব্য করেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

এদিন সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগে নারায়ণগঞ্জের এক ব্যবসায়ীর ঋণ পরিশোধে আপত্তি জানানোর আবেদনের প্রেক্ষিতে চলে আপিল শুনানি।

এ সময় আদালতকে জানানো হয়, ১৯৯৭ সালে ফজলুর রহমান এন্ড কোংয়ের প্রতিষ্ঠানের নামে সোনালী ব্যাংকের মতিঝিল আঞ্চলিক শাখা থেকে ৩২ কোটি টাকা ঋণ নেয়া হয়। ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠানের প্রধান ফজলুর রহমান মারা গেলে ঋণ পরিশোধে অর্থঋণ আদালতে মামলা করে সোনালী ব্যাংক।

পরে সুদসমেত ঋণ পরিশোধের অংক বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় দেড়শো কোটি টাকা। এ টাকার বিপরীতে ২৬ বছরে মাত্র ৫ লাখ টাকা ফেরত দেয়ার কথা জেনে অসন্তোষ প্রকাশ করেন আপিল বিভাগ।

মামলার বিস্তারিত জেনে ব্যবসায়ীর পক্ষের আইনজীবীকে এক হাত নেন সর্বোচ্চ আদালত। পরে আবেদন খারিজ করে ঋণ পরিশোধের আদেশ দেন আপিল বিভাগ।

এই রকম আরও টপিক

শত কোটি টাকা খরচ করে আইনজীবী নিয়োগ দেন ঋণ খেলাপিরা

প্রকাশিত সময় ০২:১৬:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জুলাই ২০২৩

গরিব কৃষকরা ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ঋণ নিলে কোমরে দড়ি পড়ে, অথচ বড় বড় ঋণ খেলাপিরা শত শত কোটি টাকা খরচ করে ঋণ পরিশোধ প্রক্রিয়া ঠেকানোর জন্য আইনজীবী নিয়োগ করে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৩১ জুলাই) সোনালী ব্যাংকের ঋণ খেলাপির এক মামলার শুনানিতে এমন মন্তব্য করেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

এদিন সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগে নারায়ণগঞ্জের এক ব্যবসায়ীর ঋণ পরিশোধে আপত্তি জানানোর আবেদনের প্রেক্ষিতে চলে আপিল শুনানি।

এ সময় আদালতকে জানানো হয়, ১৯৯৭ সালে ফজলুর রহমান এন্ড কোংয়ের প্রতিষ্ঠানের নামে সোনালী ব্যাংকের মতিঝিল আঞ্চলিক শাখা থেকে ৩২ কোটি টাকা ঋণ নেয়া হয়। ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠানের প্রধান ফজলুর রহমান মারা গেলে ঋণ পরিশোধে অর্থঋণ আদালতে মামলা করে সোনালী ব্যাংক।

পরে সুদসমেত ঋণ পরিশোধের অংক বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় দেড়শো কোটি টাকা। এ টাকার বিপরীতে ২৬ বছরে মাত্র ৫ লাখ টাকা ফেরত দেয়ার কথা জেনে অসন্তোষ প্রকাশ করেন আপিল বিভাগ।

মামলার বিস্তারিত জেনে ব্যবসায়ীর পক্ষের আইনজীবীকে এক হাত নেন সর্বোচ্চ আদালত। পরে আবেদন খারিজ করে ঋণ পরিশোধের আদেশ দেন আপিল বিভাগ।