ঢাকা ০১:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে যা বললেন সিইসি

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:৪৬:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০২৩
  • / 30

দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ভোট গ্রহণ সহজ হবে বলে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

মঙ্গলবার (১ আগস্ট) বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সঙ্গে বৈঠক করেন সিইসি। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি।


কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, দেশে এখন যে সংকট বিরাজ করছে তা রাজনৈতিক। এর সমাধান হলে ইসির পক্ষে ভোটগ্রহণ সহজ হবে। এটাই তাদের বলেছি।

এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী অক্টোবরে প্রাক নির্বাচন টিম পাঠাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। যেকোনো দেশের শান্তি ও গণতন্ত্রের বজায় থাকুক সেটা যুক্তরাষ্ট্র চায়।

তবে তা ভিয়েনা কনভেনশনের শর্ত ভঙ্গ বলে মনে করেন না পিটার হাস।
 

এর আগে বেলা ১১টা নাগাদ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আসেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সেখানে প্রায় দেড় ঘণ্টা বৈঠক শেষে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।


মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব ও কমিশন সচিব জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।


মূলত আসছে নির্বাচন নিয়ে কমিশনের যে রোডম্যাপ সেই অনুসারে প্রস্তুতি কেমন, আর সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনায় এই কমিশন কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে সেই বিষয়ে অবহিত করতেই এই বৈঠক বলেন ইসি সূত্র নিশ্চিত করেছে।


এর আগে, গত ৮ জুন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে দেখা করেছিলেন পিটার হাস। বৈঠক শেষে আগামী নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানিয়েছিলেন তিনি।

ওই সময় তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আগামীতে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়।


নির্বাচনে কে বিজয়ী হবে তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মাথাব্যথা নেই উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত তখন বলেছিলেন, তার দেশ এমন একটি নির্বাচন চায় যেখানে বাংলাদেশের জনগণ তাদের নেতা নির্বাচন করবে।

এই রকম আরও টপিক

মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে যা বললেন সিইসি

প্রকাশিত সময় ০১:৪৬:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০২৩

দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ভোট গ্রহণ সহজ হবে বলে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

মঙ্গলবার (১ আগস্ট) বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের সঙ্গে বৈঠক করেন সিইসি। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি।


কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, দেশে এখন যে সংকট বিরাজ করছে তা রাজনৈতিক। এর সমাধান হলে ইসির পক্ষে ভোটগ্রহণ সহজ হবে। এটাই তাদের বলেছি।

এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী অক্টোবরে প্রাক নির্বাচন টিম পাঠাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। যেকোনো দেশের শান্তি ও গণতন্ত্রের বজায় থাকুক সেটা যুক্তরাষ্ট্র চায়।

তবে তা ভিয়েনা কনভেনশনের শর্ত ভঙ্গ বলে মনে করেন না পিটার হাস।
 

এর আগে বেলা ১১টা নাগাদ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আসেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সেখানে প্রায় দেড় ঘণ্টা বৈঠক শেষে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।


মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব ও কমিশন সচিব জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।


মূলত আসছে নির্বাচন নিয়ে কমিশনের যে রোডম্যাপ সেই অনুসারে প্রস্তুতি কেমন, আর সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনায় এই কমিশন কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে সেই বিষয়ে অবহিত করতেই এই বৈঠক বলেন ইসি সূত্র নিশ্চিত করেছে।


এর আগে, গত ৮ জুন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে দেখা করেছিলেন পিটার হাস। বৈঠক শেষে আগামী নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানিয়েছিলেন তিনি।

ওই সময় তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আগামীতে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়।


নির্বাচনে কে বিজয়ী হবে তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মাথাব্যথা নেই উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত তখন বলেছিলেন, তার দেশ এমন একটি নির্বাচন চায় যেখানে বাংলাদেশের জনগণ তাদের নেতা নির্বাচন করবে।