ঢাকা ০৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনার আটঘরিয়ায় গমের বাম্পার ফলন

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৯:৩২:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪
  • / 109



চলতি বছরে আটঘরিয়া উপজেলায় উচ্চ ফলনশীল গম চাষ করে কৃষকদের বামপার ফলন হয়েছে।

এ বছর উপজেলায় উন্নত জাতের উচ্চ ফলনশীল গম আবাদ হয়েছে ১৬২৫ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ১০ হাজার ৫০০ মণ।

আটঘরিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবীদ সজীব আল মারুফ জানান, এ বছর গম আবাদের জন্য ১১০০ জন কৃষককে বিনামূল্যে গমবীজ ও সার প্রনোদনা প্রদান করা হয়।

কৃষি বিভাগের পরামর্শে কৃষকরা সময় মত গম চাষ করতে পারার পাশাপাশি আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর বাম্পার ফলনের হয়।

এছাড়াও চলতি বছরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের (বারি) আওতাধীন ‘বাংলাদেশ গম গবেষণা ইনস্টিটিউট’ উদ্ভাবিত গমের পাশাপাশি বিভিন্ন জাতের উচ্চ ফলনশীল গম চাষ করেছেন কৃষকেরা।

কৃষি অফিসের তথ্য মতে- এ বছর উপজেলায় মোট আবাদ হয়েছে ১ হাজার ৬শ ২৫ হেক্টর জমিতে। উল্লেখযোগ্য জাত- বারি গম-৩০, বারি গম-৩২, বারি গম-৩৩, ডাব্লিউএমআরআই-১, ডাব্লিউএমআরআই-৩।

কৃষি অফিসের পরামর্শ অনুযায়ী গম চাষের সময় রোগ বালাইয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য গমের বীজ শোধন করে নেয়ায় বীজ বাহিতো রোগের সংখ্যা অনেকাংশেই কমে যায়। এছাড়া কৃষকরা সময় মত গম ক্ষেতে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক নাশক ওষুধ স্প্রে করায় রোগ বালাই তেমন দেখা দেয়নি। এ কারণে গমের আবাদ ভালো হয়।

উপজেলার রাধাকান্তপুর গ্রামের কৃষক- মকবুল ও হাফিজুল জানান, তারা এ বছর কৃষি বিভাগের সহায়তায় উচ্চ ফলনশীল বারি-৩০ জাতের গমের চাষ করেছেন এবং কৃষি বিভাগের পরামর্শে ক্ষেত পরিচর্যা করায় গম ভালো হয়েছে। চাষকৃত জমি থেকে বিঘা প্রতি ১৫/১৬ মণ গমের ফলন পাওয়া যাচ্ছে।

পাবনার আটঘরিয়ায় গমের বাম্পার ফলন

প্রকাশিত সময় ০৯:৩২:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪



চলতি বছরে আটঘরিয়া উপজেলায় উচ্চ ফলনশীল গম চাষ করে কৃষকদের বামপার ফলন হয়েছে।

এ বছর উপজেলায় উন্নত জাতের উচ্চ ফলনশীল গম আবাদ হয়েছে ১৬২৫ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ১০ হাজার ৫০০ মণ।

আটঘরিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবীদ সজীব আল মারুফ জানান, এ বছর গম আবাদের জন্য ১১০০ জন কৃষককে বিনামূল্যে গমবীজ ও সার প্রনোদনা প্রদান করা হয়।

কৃষি বিভাগের পরামর্শে কৃষকরা সময় মত গম চাষ করতে পারার পাশাপাশি আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর বাম্পার ফলনের হয়।

এছাড়াও চলতি বছরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের (বারি) আওতাধীন ‘বাংলাদেশ গম গবেষণা ইনস্টিটিউট’ উদ্ভাবিত গমের পাশাপাশি বিভিন্ন জাতের উচ্চ ফলনশীল গম চাষ করেছেন কৃষকেরা।

কৃষি অফিসের তথ্য মতে- এ বছর উপজেলায় মোট আবাদ হয়েছে ১ হাজার ৬শ ২৫ হেক্টর জমিতে। উল্লেখযোগ্য জাত- বারি গম-৩০, বারি গম-৩২, বারি গম-৩৩, ডাব্লিউএমআরআই-১, ডাব্লিউএমআরআই-৩।

কৃষি অফিসের পরামর্শ অনুযায়ী গম চাষের সময় রোগ বালাইয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য গমের বীজ শোধন করে নেয়ায় বীজ বাহিতো রোগের সংখ্যা অনেকাংশেই কমে যায়। এছাড়া কৃষকরা সময় মত গম ক্ষেতে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক নাশক ওষুধ স্প্রে করায় রোগ বালাই তেমন দেখা দেয়নি। এ কারণে গমের আবাদ ভালো হয়।

উপজেলার রাধাকান্তপুর গ্রামের কৃষক- মকবুল ও হাফিজুল জানান, তারা এ বছর কৃষি বিভাগের সহায়তায় উচ্চ ফলনশীল বারি-৩০ জাতের গমের চাষ করেছেন এবং কৃষি বিভাগের পরামর্শে ক্ষেত পরিচর্যা করায় গম ভালো হয়েছে। চাষকৃত জমি থেকে বিঘা প্রতি ১৫/১৬ মণ গমের ফলন পাওয়া যাচ্ছে।