ঢাকা ০৯:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ঈশ্বরদীতে নির্বাচনে কোনঠাসা করতে প্রতিপক্ষের কর্মীর উপর হামলার অভিযোগ

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৬:৪৩:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪
  • / 113

চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর কর্মী ও জাতীয় শ্রমিকলীগ ঈশ্বরদী পৌর শাখার সভাপতি মজিবর রহমান খান।



পাবনার ঈশ্বরদীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার ও প্রতিপক্ষকে কোনঠাসা করতে হামলার অভিযোগ উঠেছে চেয়ারম্যান প্রার্থী এমদাদুল হক রানা সরদার ও তার কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে।

সোমবার ১৩ মে দিবাগত রাতে পৌর শহরের আলহাজ্ব মোড় (রিফুজি কলনীতে) উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর কর্মী ও জাতীয় শ্রমিকলীগ ঈশ্বরদী পৌর শাখার সভাপতি মজিবর রহমান খানের ওপর এ হামলার ঘটনা ঘটে।

পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। এ ঘটনায় আহত মজিবর রহমান বাদী হয়ে ঈশ্বরদী থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

মজিবর রহমান জানান, আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর নির্বাচনী প্রচারণা শেষে বাসায় ফেরার পথে রানা সরদারের কর্মী ও পৌর ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইউসুফ আলী প্রধানের নির্দেশে রেনু মুন্সি সহ বেশ কয়েকজন তার উপর অতর্কিত হামলা চালায় এবং নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ না নেওয়ার হুমকি দেয়।

এবিষয়ে ঈশ্বরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টু বলেন, নির্বাচন থেকে সাধারন মানুষকে বিচ্ছিন্ন করতেই এমন হামলা। নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ না নিতে আমার কর্মী সমর্থকদের হুমকি ধামকী দেওয়া হচ্ছে। যা সম্পূর্ন নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন। গতকাল প্রতীক বরাদ্দের দিনেও তারা আচরণবিধি লংঘন করে মিছিল করেছে। তবে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আমার সম্পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আশা করি ঈশ্বরদীতে একটা সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

কাউন্সিলর ইউসুফ আলী জানান, রেনু মুন্সি চেয়ারম্যান প্রার্থী রানা সরদারের কর্মী এবং মজিবর রহমান অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর কর্মী। নির্বাচন নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডার কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে রেনু মুন্সি একজন মানসিক ভারসাম্যহীন রুগী। আর আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে তার সম্পূর্ণ মিথ্যা।

অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী এমদাদুল হক রানা সরদার বলেন, হামলার ঘটনা সম্পর্কে আমি অবগত নই সুতরাং নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করার কোনো প্রশ্নই আসে না।

এদিকে জেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুবীর কুমার দাস জানান, নির্বাচনে কোন প্রার্থীর প্রভাব বিস্তারের কোন সুযোগ নেই। যদি কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি লংঘন করে তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম জানান, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে দ্রুতই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

ঈশ্বরদীতে নির্বাচনে কোনঠাসা করতে প্রতিপক্ষের কর্মীর উপর হামলার অভিযোগ

প্রকাশিত সময় ০৬:৪৩:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪



পাবনার ঈশ্বরদীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার ও প্রতিপক্ষকে কোনঠাসা করতে হামলার অভিযোগ উঠেছে চেয়ারম্যান প্রার্থী এমদাদুল হক রানা সরদার ও তার কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে।

সোমবার ১৩ মে দিবাগত রাতে পৌর শহরের আলহাজ্ব মোড় (রিফুজি কলনীতে) উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর কর্মী ও জাতীয় শ্রমিকলীগ ঈশ্বরদী পৌর শাখার সভাপতি মজিবর রহমান খানের ওপর এ হামলার ঘটনা ঘটে।

পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। এ ঘটনায় আহত মজিবর রহমান বাদী হয়ে ঈশ্বরদী থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

মজিবর রহমান জানান, আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর নির্বাচনী প্রচারণা শেষে বাসায় ফেরার পথে রানা সরদারের কর্মী ও পৌর ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইউসুফ আলী প্রধানের নির্দেশে রেনু মুন্সি সহ বেশ কয়েকজন তার উপর অতর্কিত হামলা চালায় এবং নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ না নেওয়ার হুমকি দেয়।

এবিষয়ে ঈশ্বরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টু বলেন, নির্বাচন থেকে সাধারন মানুষকে বিচ্ছিন্ন করতেই এমন হামলা। নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ না নিতে আমার কর্মী সমর্থকদের হুমকি ধামকী দেওয়া হচ্ছে। যা সম্পূর্ন নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন। গতকাল প্রতীক বরাদ্দের দিনেও তারা আচরণবিধি লংঘন করে মিছিল করেছে। তবে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আমার সম্পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আশা করি ঈশ্বরদীতে একটা সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

কাউন্সিলর ইউসুফ আলী জানান, রেনু মুন্সি চেয়ারম্যান প্রার্থী রানা সরদারের কর্মী এবং মজিবর রহমান অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর কর্মী। নির্বাচন নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডার কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে রেনু মুন্সি একজন মানসিক ভারসাম্যহীন রুগী। আর আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে তার সম্পূর্ণ মিথ্যা।

অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী এমদাদুল হক রানা সরদার বলেন, হামলার ঘটনা সম্পর্কে আমি অবগত নই সুতরাং নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করার কোনো প্রশ্নই আসে না।

এদিকে জেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুবীর কুমার দাস জানান, নির্বাচনে কোন প্রার্থীর প্রভাব বিস্তারের কোন সুযোগ নেই। যদি কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি লংঘন করে তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম জানান, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে দ্রুতই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।