ঢাকা ১১:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

এইমাত্র মেস থেকে ট্রাঙ্কে লুকানো তপুর মরদেহ উদ্ধার করলো সিআইডি

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০১:০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০২৪
  • / 149



অরন্য মেসের ৩০৫ নং কক্ষ থেকে ট্রাঙ্কে লুকানো অবস্থায় হত্যাকান্ডের শিকার তপু হোসেনের (১৪) মরদেহ উদ্ধার করলো সিআইডি।

নিখোঁজের ৭ দিন পর শনিবার ২২ জুন বিকালে ঈশ্বরদী সরকারী কলেজের পেছনে মশুরিয়াপাড়ার অরণ্য ছাত্রাবাসের তিন তলার ৩০৫ নং কক্ষে তপুর মরদেহর সন্ধান পাওয়া যায়।

এরপর মরদেহ উদ্ধার ও সুরাতহাল প্রতিবেদনের জন্য ক্রাইম সিন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) এর জন্য অপেক্ষা করছিল ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।

রাত ১২ টার দিকে রাজশাহী ক্রাইম সিন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) এর একটি বিশেষ দল ঘটনাস্থলে এসে তপুর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে।

ক্রাইম সিন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) এর সূত্রে জানা যায়, মৃতদেহ টুকরো করা হয়নি। ভাঁজ করে ট্রাঙ্কের মধ্যে রাখা হয়েছিল। মৃতদেহ ও আলামত উদ্ধার করে ঈশ্বরদী থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেছে সিআইডি।

নিহত তপু হোসেন সরকারী কলেজ সংলগ্ন খান মঞ্জিল এলাকার রিক্সা চালক আবুল কাশেমের ছেলে।

এর আগে, নিহত তপুর মা বাদী হয়ে থানায় গত ১৬ জুন একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে আজ বিকালে পুলিশ মরদেহর সন্ধান পায় এবং সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করে।

এছাড়াও বিকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পাবনা পুলিশ সুপার (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) আকবর আলী মুন্সি বলেন, হত্যার রহস্য উদঘাটনের লক্ষ্যে সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করা হয়েছে। অহেতুক যেন কাউকে হয়রানি না করা হয় সেদিকে লক্ষ রাখার জন্য থানা পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রকৃত হত্যাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না।

এই রকম আরও টপিক

এইমাত্র মেস থেকে ট্রাঙ্কে লুকানো তপুর মরদেহ উদ্ধার করলো সিআইডি

প্রকাশিত সময় ০১:০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০২৪



অরন্য মেসের ৩০৫ নং কক্ষ থেকে ট্রাঙ্কে লুকানো অবস্থায় হত্যাকান্ডের শিকার তপু হোসেনের (১৪) মরদেহ উদ্ধার করলো সিআইডি।

নিখোঁজের ৭ দিন পর শনিবার ২২ জুন বিকালে ঈশ্বরদী সরকারী কলেজের পেছনে মশুরিয়াপাড়ার অরণ্য ছাত্রাবাসের তিন তলার ৩০৫ নং কক্ষে তপুর মরদেহর সন্ধান পাওয়া যায়।

এরপর মরদেহ উদ্ধার ও সুরাতহাল প্রতিবেদনের জন্য ক্রাইম সিন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) এর জন্য অপেক্ষা করছিল ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।

রাত ১২ টার দিকে রাজশাহী ক্রাইম সিন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) এর একটি বিশেষ দল ঘটনাস্থলে এসে তপুর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে।

ক্রাইম সিন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) এর সূত্রে জানা যায়, মৃতদেহ টুকরো করা হয়নি। ভাঁজ করে ট্রাঙ্কের মধ্যে রাখা হয়েছিল। মৃতদেহ ও আলামত উদ্ধার করে ঈশ্বরদী থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেছে সিআইডি।

নিহত তপু হোসেন সরকারী কলেজ সংলগ্ন খান মঞ্জিল এলাকার রিক্সা চালক আবুল কাশেমের ছেলে।

এর আগে, নিহত তপুর মা বাদী হয়ে থানায় গত ১৬ জুন একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে আজ বিকালে পুলিশ মরদেহর সন্ধান পায় এবং সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করে।

এছাড়াও বিকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পাবনা পুলিশ সুপার (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) আকবর আলী মুন্সি বলেন, হত্যার রহস্য উদঘাটনের লক্ষ্যে সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করা হয়েছে। অহেতুক যেন কাউকে হয়রানি না করা হয় সেদিকে লক্ষ রাখার জন্য থানা পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রকৃত হত্যাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না।