ঢাকা ০৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

চাঞ্চল্যকর তপু হত্যার অন্যতম আসামি সোহেল গ্রেফতার

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০২:০৮:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / 20



ঈশ্বরদী সরকারি কলেজের পেছনে মশুড়িয়া পাড়া অরণ্য ছাত্রাবাসে চাঞ্চল্যকর তপু হত্যা মামলার অন্যতম আসামি মোঃ সোহেল রানা (২২) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার ০৭ ডিসেম্বর গাজিপুর জেলার কাশিমপুর থানার বাগবাড়ি মাদ্রাসা বাজার এলাকা থেকে সোহেলকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

ঈশ্বরদী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

সোহেল রাজশাহী জেলার বাঘা থানার চক রাজাপুর গ্রামের মোঃ আবুল হোসেনের ছেলে। সে অরণ্য ছাত্রাবাসের মেস ম্যানেজার ছিল।

এর আগে গত ২৩ জুন জয়নাল আবেদিন জয় (২০) ও ঈশা খালাশি (১৯) নামে ২ জনকে গ্রেফতার করে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।

সোমবার ২৪ জুন সন্ধ্যায় জয় ও ঈশা তপু হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি দেয় এবং হত্যার সাথে সোহেল জড়িত বলে জানায়।

হত্যাকান্ডের পর থেকে সোহেল পলাতক ছিল এবং প্রায় ৬ মাস পরে সে পুলিশ হাতে গ্রেফতার হলো।

উল্লেক্ষ্য, গত ১৫ জুন দুপুরের দিকে কিশোর তপু হোসেন নিখোঁজ হয়। নিখোঁজের সাতদিন পর ২২ জুন রাত দুইটার দিকে ঈশ্বরদী সরকারী কলেজের পেছনে মশুরিয়াপাড়ার অরণ্য ছাত্রাবাসের তিন তলার ৩০৫ নং কক্ষের ট্র্যাঙ্ক থেকে তপুর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এই রকম আরও টপিক

চাঞ্চল্যকর তপু হত্যার অন্যতম আসামি সোহেল গ্রেফতার

প্রকাশিত সময় ০২:০৮:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪



ঈশ্বরদী সরকারি কলেজের পেছনে মশুড়িয়া পাড়া অরণ্য ছাত্রাবাসে চাঞ্চল্যকর তপু হত্যা মামলার অন্যতম আসামি মোঃ সোহেল রানা (২২) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার ০৭ ডিসেম্বর গাজিপুর জেলার কাশিমপুর থানার বাগবাড়ি মাদ্রাসা বাজার এলাকা থেকে সোহেলকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

ঈশ্বরদী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

সোহেল রাজশাহী জেলার বাঘা থানার চক রাজাপুর গ্রামের মোঃ আবুল হোসেনের ছেলে। সে অরণ্য ছাত্রাবাসের মেস ম্যানেজার ছিল।

এর আগে গত ২৩ জুন জয়নাল আবেদিন জয় (২০) ও ঈশা খালাশি (১৯) নামে ২ জনকে গ্রেফতার করে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।

সোমবার ২৪ জুন সন্ধ্যায় জয় ও ঈশা তপু হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি দেয় এবং হত্যার সাথে সোহেল জড়িত বলে জানায়।

হত্যাকান্ডের পর থেকে সোহেল পলাতক ছিল এবং প্রায় ৬ মাস পরে সে পুলিশ হাতে গ্রেফতার হলো।

উল্লেক্ষ্য, গত ১৫ জুন দুপুরের দিকে কিশোর তপু হোসেন নিখোঁজ হয়। নিখোঁজের সাতদিন পর ২২ জুন রাত দুইটার দিকে ঈশ্বরদী সরকারী কলেজের পেছনে মশুরিয়াপাড়ার অরণ্য ছাত্রাবাসের তিন তলার ৩০৫ নং কক্ষের ট্র্যাঙ্ক থেকে তপুর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।