ঢাকা ০৩:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

যশোরের গৃহবধু ভারতের বনগাঁ হোটেলে খুন

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১১:৪৭:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২০
  • / 129

বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগঁনা জেলার বনগাঁর শ্যামাপ্রসাদ আবাসিক হোটেলে যশোরের গৃহবধু  আসামাকে খুন করা হয়েছে। নিহত আসামার বাড়ি বাংলাদেশে যশোর জেলার কেতোয়ালি থানার আরিফপুর গ্রামে।

গত বুধবার স্বামী মহাম্মদ আবুল কাশেম স্ত্রী ও আরও এক মহিলা আত্মীয়কে নিয়ে ওই হোটেলে ওঠেন। হোটেলের দুই নম্বর রুমে আসমাকে নিয়ে থাকেন তার স্বামী এবং পাশের ছয় নম্বর রুমটিতে ওঠেন মনোয়ারা বেগম নামে এক নারী। তিনি আসমার আত্মীয় বলে নিজেকে পরিচয় দেন।  বাংলাদেশি নারীর লাশ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে ভারতের বনগাঁ এলাকায় ।

পুলিশ জানিয়েছেন, খাটের উপর থেকে উদ্ধার করা হয় আসমার লাশ। এ সময় তার চোখে-মুখে রক্তের দাগ এবং জীব বের হওয়া অবস্থায় ছিল। গলায় পেঁচানো ছিল ওড়না। তাই প্রাথমিক ভাবে পুলিশ ধারণা করছে শ্বাসরোধ করে তাকে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। ঘটনার পর থেকেই তার স্বামী পলাতক। 

বৃহস্পতিবার দুপুরে বনগাঁ বাটার মোড়ে অবস্থিত ‘শ্যামাপ্রসাদ লজ’ থেকে আসমার লাশ উদ্ধার করা হয়। এদিন দুপুরে রুম পরিষ্কার করতে গিয়ে রুমের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ অবস্থায় দেখে সন্দেহ হয় এক কর্মচারীর। তিনি হোটেলের মালিককে বিষয়টি জানান। খবর পেয়ে বনগাঁ থানার পুলিশ গিয়ে বাইরে থেকে তালা ভেঙে ভিতর ঢুকে লাশটিকে উদ্ধার করে ।

ওই ঘটনার পর থেকে আসমার স্বামী মহাম্মদ আবুল কাশেম পলাতক। এদিকে আসমার আত্মীয় বলে পরিচয় দেওয়া মনোয়ারা বেগমকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসা করেই এই মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন করবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ। 

যশোরের গৃহবধু ভারতের বনগাঁ হোটেলে খুন

প্রকাশিত সময় ১১:৪৭:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২০

বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগঁনা জেলার বনগাঁর শ্যামাপ্রসাদ আবাসিক হোটেলে যশোরের গৃহবধু  আসামাকে খুন করা হয়েছে। নিহত আসামার বাড়ি বাংলাদেশে যশোর জেলার কেতোয়ালি থানার আরিফপুর গ্রামে।

গত বুধবার স্বামী মহাম্মদ আবুল কাশেম স্ত্রী ও আরও এক মহিলা আত্মীয়কে নিয়ে ওই হোটেলে ওঠেন। হোটেলের দুই নম্বর রুমে আসমাকে নিয়ে থাকেন তার স্বামী এবং পাশের ছয় নম্বর রুমটিতে ওঠেন মনোয়ারা বেগম নামে এক নারী। তিনি আসমার আত্মীয় বলে নিজেকে পরিচয় দেন।  বাংলাদেশি নারীর লাশ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে ভারতের বনগাঁ এলাকায় ।

পুলিশ জানিয়েছেন, খাটের উপর থেকে উদ্ধার করা হয় আসমার লাশ। এ সময় তার চোখে-মুখে রক্তের দাগ এবং জীব বের হওয়া অবস্থায় ছিল। গলায় পেঁচানো ছিল ওড়না। তাই প্রাথমিক ভাবে পুলিশ ধারণা করছে শ্বাসরোধ করে তাকে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। ঘটনার পর থেকেই তার স্বামী পলাতক। 

বৃহস্পতিবার দুপুরে বনগাঁ বাটার মোড়ে অবস্থিত ‘শ্যামাপ্রসাদ লজ’ থেকে আসমার লাশ উদ্ধার করা হয়। এদিন দুপুরে রুম পরিষ্কার করতে গিয়ে রুমের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ অবস্থায় দেখে সন্দেহ হয় এক কর্মচারীর। তিনি হোটেলের মালিককে বিষয়টি জানান। খবর পেয়ে বনগাঁ থানার পুলিশ গিয়ে বাইরে থেকে তালা ভেঙে ভিতর ঢুকে লাশটিকে উদ্ধার করে ।

ওই ঘটনার পর থেকে আসমার স্বামী মহাম্মদ আবুল কাশেম পলাতক। এদিকে আসমার আত্মীয় বলে পরিচয় দেওয়া মনোয়ারা বেগমকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসা করেই এই মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন করবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ।