ঢাকা ০৯:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ভাঙ্গুড়া পৌর সদরের শিশু কুঞ্জে দর্শনার্থীদের ভীড় বাড়ছে

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৯:০০:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / 105

পাবনার ভাঙ্গুড়া পৌর সদরের নব-নির্মিত একমাত্র অবসর বিনোদন কেন্দ্র ‘ভাঙ্গুড়া শিশু কুঞ্জ’

ভাঙ্গুড়া(পাবনা)প্রতিনিধিঃ পাবনার ভাঙ্গুড়া পৌর সদরের নব-নির্মিত একমাত্র অবসর বিনোদন কেন্দ্র ‘ভাঙ্গুড়া শিশু কুঞ্জে’ শিশু কিশোরসহ দর্শনার্থীদের ভীড় দিন দিন বেড়েই চলেছে।

উপজেলার পৌর সদরের হাসপাতাল গেট সংলগ্ন এই অবসর বিনোদন কেন্দ্র শিশু কুঞ্জ অবস্থিত। পৌর মেয়র গোলাম হাসনাইন রাসেল পৌর সভার সৌন্দর্য্য বর্ধন প্রকল্পের আওতায় এই শিশু কুঞ্জ নির্মান করেন। যেখানে অবসর বিনোদনে শিশু কিশোর সহ বয়স্কদের ভীড় দিন দিন বেড়েই চলেছে।

ভাঙ্গুড়া পৌর সদরে বাসিন্দাদের একমাত্র অবসর বিনোদন কেন্দ্র ভাঙ্গুড়া শিশু কুঞ্জ তৈরির পর থেকেই পৌরসদরের একমাত্র বিনোদন কেন্দ্রটিতে শিশু কিশোরসহ জনতার ভীড় বেরেছে। বিকাল সাড়ে ৪টার পর থেকেই পৌর সদরের বিভিন্ন এলাকা থেকে এই বিনোদন কেন্দ্রে অভিভাবকবৃন্দ তাদের শিশু সন্তানদের নিয়ে অবসর সময় কাটানোর জন্য চলে আসেন এই শিশু কুঞ্জে।

এখানে পৌর সভার সৌন্দর্য্য বর্ধন প্রকল্পের আওতায় পৌর মেয়র গোলাম হাসনাইন রাসেল এরই মধ্যে নির্মান করেছেন শিশু কিশোরদের জন্য দোল খাওয়ার দোলনা, একসাথে একাধিক ব্যক্তিদের বসে সময় কাটানোর জন্য বেঞ্চ, সাথে আছে বিনামূল্যে ওয়াইফাই নেট সংযোগ ও পাশে দৃষ্টি নন্দন করা ফুলের বাগান। এক কথায় ব্যস্ততম নগর জীবন থেকে যে কেউ এখানে আসলে একটু সময়ের জন্য হলেও জীবনে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলবে বলে ধারণা করছেন সচেতন পৌরবাসী।

সরেজমিন শুক্রবার বিকালে ভাঙ্গুড়া শিশু কুঞ্জে গিয়ে দেখা গেছে শিশু-কিশোর সহ অভিভাবকদের আনাগোনা বেড়েছে। নতুন করে টাইলেসের কাজ চলছে। শিশুদের ঘোস খেলার দৃশ্য ছিল চোখে পড়ার মতো। দুইটা দেলানা পাশিপাশি নতুন করে আরও বসানো হচ্ছে দুইটি দোলনা ঘোড়া। পাশে ফুলের বাগানে ফুটেছে ফুঠেছে ফুল। সন্ধ্যা হলেও জ্বলে ওঠে রঙ্গিন আলো। সবমিলে একটা মনোমুগ্ধকর পরিবেশ যে কারো মনকেই করবে আকৃষ্ট।

এই শিশু কুঞ্জে ঘুরতে আসা পৌরসদরের পালপাড়ার বাসিন্দা ষাটোর্ধ সেবা রানী বলেন, ভাঙ্গুড়াতে শিশুদের নিয়ে অবসর সময় কাটানোর মতো এমন স্থান যে তৈরি করেছে তাকে সাধুবাদ জানাই । কারণ তিনি শিশুদের মনের চাহিদা বুঝতে পেরেছেন।

ভাঙ্গুড়া পৌর সদরের শিশু কুঞ্জে দর্শনার্থীদের ভীড় বাড়ছে

প্রকাশিত সময় ০৯:০০:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২০

ভাঙ্গুড়া(পাবনা)প্রতিনিধিঃ পাবনার ভাঙ্গুড়া পৌর সদরের নব-নির্মিত একমাত্র অবসর বিনোদন কেন্দ্র ‘ভাঙ্গুড়া শিশু কুঞ্জে’ শিশু কিশোরসহ দর্শনার্থীদের ভীড় দিন দিন বেড়েই চলেছে।

উপজেলার পৌর সদরের হাসপাতাল গেট সংলগ্ন এই অবসর বিনোদন কেন্দ্র শিশু কুঞ্জ অবস্থিত। পৌর মেয়র গোলাম হাসনাইন রাসেল পৌর সভার সৌন্দর্য্য বর্ধন প্রকল্পের আওতায় এই শিশু কুঞ্জ নির্মান করেন। যেখানে অবসর বিনোদনে শিশু কিশোর সহ বয়স্কদের ভীড় দিন দিন বেড়েই চলেছে।

ভাঙ্গুড়া পৌর সদরে বাসিন্দাদের একমাত্র অবসর বিনোদন কেন্দ্র ভাঙ্গুড়া শিশু কুঞ্জ তৈরির পর থেকেই পৌরসদরের একমাত্র বিনোদন কেন্দ্রটিতে শিশু কিশোরসহ জনতার ভীড় বেরেছে। বিকাল সাড়ে ৪টার পর থেকেই পৌর সদরের বিভিন্ন এলাকা থেকে এই বিনোদন কেন্দ্রে অভিভাবকবৃন্দ তাদের শিশু সন্তানদের নিয়ে অবসর সময় কাটানোর জন্য চলে আসেন এই শিশু কুঞ্জে।

এখানে পৌর সভার সৌন্দর্য্য বর্ধন প্রকল্পের আওতায় পৌর মেয়র গোলাম হাসনাইন রাসেল এরই মধ্যে নির্মান করেছেন শিশু কিশোরদের জন্য দোল খাওয়ার দোলনা, একসাথে একাধিক ব্যক্তিদের বসে সময় কাটানোর জন্য বেঞ্চ, সাথে আছে বিনামূল্যে ওয়াইফাই নেট সংযোগ ও পাশে দৃষ্টি নন্দন করা ফুলের বাগান। এক কথায় ব্যস্ততম নগর জীবন থেকে যে কেউ এখানে আসলে একটু সময়ের জন্য হলেও জীবনে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলবে বলে ধারণা করছেন সচেতন পৌরবাসী।

সরেজমিন শুক্রবার বিকালে ভাঙ্গুড়া শিশু কুঞ্জে গিয়ে দেখা গেছে শিশু-কিশোর সহ অভিভাবকদের আনাগোনা বেড়েছে। নতুন করে টাইলেসের কাজ চলছে। শিশুদের ঘোস খেলার দৃশ্য ছিল চোখে পড়ার মতো। দুইটা দেলানা পাশিপাশি নতুন করে আরও বসানো হচ্ছে দুইটি দোলনা ঘোড়া। পাশে ফুলের বাগানে ফুটেছে ফুঠেছে ফুল। সন্ধ্যা হলেও জ্বলে ওঠে রঙ্গিন আলো। সবমিলে একটা মনোমুগ্ধকর পরিবেশ যে কারো মনকেই করবে আকৃষ্ট।

এই শিশু কুঞ্জে ঘুরতে আসা পৌরসদরের পালপাড়ার বাসিন্দা ষাটোর্ধ সেবা রানী বলেন, ভাঙ্গুড়াতে শিশুদের নিয়ে অবসর সময় কাটানোর মতো এমন স্থান যে তৈরি করেছে তাকে সাধুবাদ জানাই । কারণ তিনি শিশুদের মনের চাহিদা বুঝতে পেরেছেন।