ঢাকা ১১:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় যন্ত্র দানবের থাবায় ফসলী জমি পুকুরে পরিণত হচ্ছে

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৫:৩০:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / 129

পাবনা (ভাঙ্গুড়া) প্রতিনিধিঃ  পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় কোন ভাবেই থামানো যাচ্ছে না ফসলী জমি কেটে পুকুর নির্মাণ।

গত সপ্তাহে উপজেলা প্রশাসন বেশ কিছু জায়গায় অভিযান চালায়। এতে সাময়িকভাবে খনন বন্ধ থাকলেও সপ্তাহ ঘুরতেই আবার নতুন ফসলী জমিতে পুকুর খনন শুরু হয়েছে। ইটভাটায় মাটির চাহিদা থাকায় অনেকেই এই কাজ করছেন বলে জানা গেছে। মূলত বিদ্যমান আইন প্রয়োগের অভাবে এই কাজ বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জনসাধারনের ধারনা ।

আজ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় যে, উপজেলার ময়দানদীঘি ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের একটি ফসলী জমি থেকে মাটি কেটে শ্যালো ইঞ্জিন চালিত গাড়িতে করে উপজেলোর ইটভাটা ছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করা হচ্ছে। সড়কের পাশে অবস্থিত হওয়ায় প্রশাসনের চোখ এড়াতে গভীর রাত থেকে সকাল পর্যন্ত খনন কাজ চালানো হচ্ছে।

একই ইউনিয়নের গোবিন্দপুর এলাকাতেও এক্সিভেটর (ভ্যেকু) মেশিন দিয়ে চাষের জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে। প্রশাসনকে ফাঁকি দিতে তারা শুরুতেই জমির বিভিন্ন স্থানে মাটি কেটে জমি চাষের অনুপযুক্ত করে তোলে। এতে প্রসাশনকে বোঝানো সহজ হয় যে, এখানে ফসল আবাদ করা সম্ভব না।

ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জান বলেন, ফসলী জমিতে মাটি কেটে পুকুর খননের কোন সুযোগ নেই। আমরা এর বিরুদ্ধে অচিরেই কঠোর ব্যবস্থা নেব।

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় যন্ত্র দানবের থাবায় ফসলী জমি পুকুরে পরিণত হচ্ছে

প্রকাশিত সময় ০৫:৩০:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০

পাবনা (ভাঙ্গুড়া) প্রতিনিধিঃ  পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় কোন ভাবেই থামানো যাচ্ছে না ফসলী জমি কেটে পুকুর নির্মাণ।

গত সপ্তাহে উপজেলা প্রশাসন বেশ কিছু জায়গায় অভিযান চালায়। এতে সাময়িকভাবে খনন বন্ধ থাকলেও সপ্তাহ ঘুরতেই আবার নতুন ফসলী জমিতে পুকুর খনন শুরু হয়েছে। ইটভাটায় মাটির চাহিদা থাকায় অনেকেই এই কাজ করছেন বলে জানা গেছে। মূলত বিদ্যমান আইন প্রয়োগের অভাবে এই কাজ বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জনসাধারনের ধারনা ।

আজ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় যে, উপজেলার ময়দানদীঘি ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের একটি ফসলী জমি থেকে মাটি কেটে শ্যালো ইঞ্জিন চালিত গাড়িতে করে উপজেলোর ইটভাটা ছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করা হচ্ছে। সড়কের পাশে অবস্থিত হওয়ায় প্রশাসনের চোখ এড়াতে গভীর রাত থেকে সকাল পর্যন্ত খনন কাজ চালানো হচ্ছে।

একই ইউনিয়নের গোবিন্দপুর এলাকাতেও এক্সিভেটর (ভ্যেকু) মেশিন দিয়ে চাষের জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে। প্রশাসনকে ফাঁকি দিতে তারা শুরুতেই জমির বিভিন্ন স্থানে মাটি কেটে জমি চাষের অনুপযুক্ত করে তোলে। এতে প্রসাশনকে বোঝানো সহজ হয় যে, এখানে ফসল আবাদ করা সম্ভব না।

ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জান বলেন, ফসলী জমিতে মাটি কেটে পুকুর খননের কোন সুযোগ নেই। আমরা এর বিরুদ্ধে অচিরেই কঠোর ব্যবস্থা নেব।